১। মাংস ১ -২ মাস
২। পাউরুটি ২ – ৩ মাস
৩। মাংস ২ -৩ মাস (রান্না করা)
৪। হাঁস-মুরগির মাংস ৪ মাস(রান্না করা)
৫। অন্যান্য খাবার ২ -৩ মাস(রান্না করা)
৬। ফল ৮ – ১২ মাস
৭। স্যুপ ২ -৩ মাস
৮। কাঁচা মুরগি (আংশিক) ৯ মাস
৯। কাঁচা মুরগি (আস্ত) ১ বছর
১০। শাকসবজি ৮ – ১২ মাস
২। পাউরুটি ২ – ৩ মাস
৩। মাংস ২ -৩ মাস (রান্না করা)
৪। হাঁস-মুরগির মাংস ৪ মাস(রান্না করা)
৫। অন্যান্য খাবার ২ -৩ মাস(রান্না করা)
৬। ফল ৮ – ১২ মাস
৭। স্যুপ ২ -৩ মাস
৮। কাঁচা মুরগি (আংশিক) ৯ মাস
৯। কাঁচা মুরগি (আস্ত) ১ বছর
১০। শাকসবজি ৮ – ১২ মাস
যে বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে:
১। খাবার কেনার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই তা ফ্রিজে রাখুন। তাজা অবস্থায় ফ্রিজে রাখলে বেশিদিন খাদ্যমান ধরে রাখা যায়।
২। একসঙ্গে অনেক খাবার ফ্রিজে রাখতে হলে আগে রাখা কিছু খাবার ফ্রিজ থেকে সরিয়ে ফেলুন।
৩।কৌটার খাবার ও খোসাসহ ডিম ফ্রিজে না রাখাই ভালো। কৌটা বা ডিমের খোসা ফেটে গেলে এর ভেতর ব্যাক্টেরিয়া ঢুকে পড়ার আশঙ্কা থাকে।
৪। গরম খাবার ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে রাখলে এর খাদ্যমান বজায় থাকে।
৫। মোড়কজাত মাংস দীর্ঘ সময় ফ্রিজে রাখার প্রয়োজন হলে বাড়তি প্লাস্টিকের ব্যাগ দিয়ে তা আরও ভালোভাবে মুড়িয়ে নিন।
৬। খাবারটি কতদিন সংরক্ষণ করতে হবে তা খাবারের প্যাকেটের গায়ে লিখে রাখলে এ বিষয়টি মনে রাখা সহজ হবে।
কীভাবে তাজা খাবার সংরক্ষণ করবেন:
৭। তাজা ফল সংরক্ষণের আগে তা ভালো করে ধুয়ে, শুকিয়ে ছোট ছোট করে কেটে ব্যাগে সংরক্ষণ করা উচিত। অনেকে এর স্বাদ, গন্ধ ধরে রাখার জন্য চিনি বা সিরাপ দিয়েও সংরক্ষণ করে থাকেন।
৮। স্বাদ, গন্ধ ও রঙ ধরে রাখার জন্য ফ্রিজে সংরক্ষণের আগে শাকসবজি একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সিদ্ধ করে ঠাণ্ডা করে নিন। এরপর বক্সে ভরে ফ্রিজে রাখুন।
৯। প্রতিটি খাবার খুব ভালো ভাবে এয়ারটাইট করে রাখুন। এতে খাবারের গুণাগুণ দীর্ঘ দিন ভালো থাকবে।
0 comments:
Post a Comment